অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড, সিটি করপোরেশন ও বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন/দূতাবাসের মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়। রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বার্থ অ্যান্ড ডেথ রেজিস্ট্রেশন ইনফরমেশনের (বেরিশ) মাধ্যমে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস-২০২০ এর প্রতিপাদ্য বিষয়- " নাগরিক অধিকার করতে সুরক্ষণ ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন। "
জন্ম নিবন্ধন হলো ‘জন্মও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪’-এর (২০০৪ সালের ২৯নং আইন) আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, মা-বাবার নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদান এবং জন্মসনদ প্রদান করা হয়। জন্মসনদ একটি শিশুর অধিকার রক্ষাকবচ। শিশুর বাবা-মা বা অভিভাবককে শিশুর জন্মে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম-সংক্রান্ত তথ্য নিবন্ধকের কাছে প্রদান করে জন্মসনদ সংগ্রহ করতে হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস